To know Bangladesh, people, culture and paradox in the light of what we know through Delight Express/ মু্ক্তিযুদ্ধের জাগরণের গান, রাজহাঁসের জন্য শোকগাঁথা, ভালোবাসি অগ্রানের বাংলাদেশ, ময়ের পেটে গুলি খেলো যে শিশুটি, পদ্য কথা আবৃত্তি, হরিনের মায়েদের গল্প, হাজার বছর ধরে,7th March, 1971 Speech of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman
Showing posts with label lifestyle. Show all posts
Showing posts with label lifestyle. Show all posts

Thursday, March 2, 2017

নিজের চেহারা নিয়ে হীনমন্যতা দূর করুন সাফল্য আসবেই

’আগে দর্শনধারী পরে গুনবিচারী’ এই নীতিতে বিশ্বাসী আমাদের সমাজে বসবাসরত বেশিরভাগ মানুষ নিজের বাহ্যিক সৌন্দর্যের জন্য হীনমন্যতায় ভোগেন। নিজেকে আয়নায় দেখে অন্যের সাথে তুলনা করে অন্যের মত ভাবা শুরু করেন আপনিও। হয়তো প্রকাশ করেন না কিন্তু মনে মনে সবসময় এই নিয়ে কষ্ট পান, ভাবতে থাকেন আরেকটু ভালো চেহারা হলে কি এমন ক্ষতি হতো। কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি, এই চেহারা এই সৌন্দর্য কতদিনের? যত সুন্দর মানুষই হোক, সময়ের সাথে সাথে সৌন্দর্য মলিন হবেই।মলিন হবেনা কেবল তার ভেতরের মানসিক সৌন্দর্য। একজন সুন্দর মনের মানুষ সর্বদাই সুন্দর মনের অধিকারী থাকবেন তার চেহারা যেমনই হোক। তাই নিজের চেহারা নিয়ে বেষন্নতা হীনমন্যতা মুছে ফেলার উপায়গুলো দেখে নিন্ এবং মনের সৌন্দর্য বাড়ান।
অন্য কারো সাথে নিজের তুলনা করবেন না
আপনি যা, তাই হিসেবে নিজেকে গ্রহন করার চেষ্টা করুন। অন্য কারো সাথে নিজের তুলনা করবেন না।সৃষ্টিকর্তা আপনাকে আপনার মত করেই তৈরী আপনি যেমনটি হলে আপনার জন্য মঙ্গলজনক ঠিক তেমনভাবেই সৃষ্টি করেছেন।অন্য করো মতো করে তৈরী করেন নি। অন্য করো মতো হতে গিয়ে আপনার আপনি নিজের সত্ত্বা হারিয়ে ফেলতে পারেন।অনেক সময় হয়তো আশেপাশের মানুষ আপনাকে অপর একজনের সাথে তুলনা করে কথা বললে আপনার খারাপ লাগতে পারে।কিন্তু ভেবে দেখুন, যে মানুষটি শুধুমাত্র আপনার বাইরের সৌন্দর্য়ের প্রেক্ষিতে আপনাকে কথা শুনাচ্ছে, তার মানসিকতা কতখানি কুৎসিত।সুতরাং সবভূলে গিয়ে নিজের সৌন্দর্য বাড়ান।
আত্মবিশ্বাসী হোন
নিজেকে ভালোবাসুন।নিজের মনকে পরিপূর্ণভাবে বিকশিত করুন।আত্মবিশ্বাস বাড়ান। অন্যের কথায় কান দিয়ে নিজেকে ছো্ট করবেন না।নিজর উপর বিশ্বাস রাখুন। মন থেকে সকল হীনমন্যতা ঝেড়ে ফেলে নতুন করে সব কিছু শুরু করুন।নিজেকে সফল ব্যক্তিদের বাতারে দাঁড় করতে শিখুন। যে আপনাকে পছন্দ করবে সে আপনার সবকিছুকেই পছন্দ করবে এ রকম ইতিবাচকে মনোভাব পোষন করুন।
সৃজনশীল কাজে মনোনিবেশ করুন
গঠনমূলক কাজে যোগ দিন। যেসব কাজে আপনার দক্ষতা আছে সেসব কাজ করুন। নাচ, গান, ছবি আাঁকা বই লেখা ইত্যাদি কাজে নিজেকে নিয়োজিত করুন।নিজের পরিচয় গঠন করুন। মনে রাখবেন, মানুষ চেহারা দিয়ে মানুষকে মনে রাখে না।বরং তার কাজ মনে রাখে।সুন্দরের পিছনে লুকিয়ে থাকা ধ্বংসাত্মক কাজের চেয়ে , অসুন্দরের ভিতরের গঠনমূলক কাজের মূল্য বেশি।আপনি আপনার চেহারা নিয়ে হীনমন্যতায় ভূগে আপনার ভেতরকার সৃজনশীল ও উন্ত মনকে সব কিছু থেকে গুটিয়ে রাখবেন না।নিজেকে সফল মানুষ হিসেবে পরিচিতি পেতে দেখলে আপনা আপনিই আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
নিজেকে সময় দিন
নিজেকে বোঝার সময় দিন। নিজেকে কিভাবে সফলতা উপহার দিতে পারবেন সে বথা ভাবুন।সমবসয় নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করে হীনমন্যতায় পড়ে থাকবেন না।আপনি নিজে যেমন সমাজে ঠিক তেমনভাবে নিজেকে উপস্থাপন করুন। প্রথমে নিজেকে সম্মান করতে শিখুন। নিজের ব্যক্তিত্বকে ভালোবাসতে শিখুন। কারো প্রশংসা কুড়োনোর জন্য তার মতো করে নিজেকে তৈরী করবেন না।আপনার ভেতরের আলোকিত সৌন্দর্য কাউকে বোঝাতে যাবার প্রয়োজন নেই। মনে রাখবেন, যে আপনাকে বোঝে তাকে আপনি কী তা নতুন করে বোঝানোর প্রয়োজন নেই। আর যে বোঝে না তাকে বোঝাতে যাওয়ারও কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। তাই এইসবে সময় নষ্ট না করে নিজেকে সময় দিন।
ব্যস্ত থাকুন
নিজেকে একটি ছকে বেধেঁ ফেলুন। জীবনে ব্যস্ততা বাড়ান। কারন অসলভাবে বসে থাকলে নানান অপ্রাসঙ্গিক চিন্ত মাথায় ঘোরে ফলশ্রুতিতে আপনি নিজেকে নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করে হতাশ হয়ে পড়েন।নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকুন।সফলতার লক্ষ্যে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যান। অন্যের কথায় কান দেওয়ার মত সময়ই পাবেন না।যে মানুষগুলো বর্তমানে আপনার চেহারা নিয়ে কথা বলেছেন ভবিষ্যতে আপনার সফলতার কথা বলবেন#

 *তথ্যসূত্র : বিদেশি পত্রিকা অবলম্বনে 

Friday, February 24, 2017

পদ্য কথা পদ্মার ইলিশ শিকারী রুহুল মালতের সাথে, গরীবের চরে


কবি : আপনি আছেন কেমন ?
রুহুল মালত : এই আছি আরকি, আপনারা রাখছেন যেমন ?
কবি : আপনাদের ভালো রাখার দায়িত্ব নিয়েছে সরকার
রু: মা : তাহলে আমার খবর নেয়ার আপনার কি দরকার ?
কবি : বাহ! আপনি তো বেশ কাব্যরসিক, কথা বলেন ছন্দে- ছন্দে!
রু: মা :আপনারা কি কবিতা যে লেখেন, কিছুই বুঝিনা ছাতা, থাকি দ্বন্দ্বে ,তাই নিজের কথা বলি ভালোমন্দে।
কবি : আমি লেখক, আপনাদের খবর নেওয়াই আমার কাজ।
রু: মা : আহ,বেশ বেশ, তা বলেন কি খবর জানতে চান ? সমস্যা হলো আমার লুঙ্গিটা ভিজা, শরীলে ঘাম, মোবাইলটা যে কোথায় রাখি!
কবি :আচ্ছা এই মোবাইল ফোনটা কি খুব দরকার?
রু: মা :কি যে বলেন, এটা থাকলে ডিজিটাল হবে দেশ, খুশি হবে সরকার। তাছাড়া পুলাপানের পেড়ে ভাত না থাকলেও মোবাইল পেটাপেপি করে সময় কাটায়। তাই ঘামের টাকা দিয়া মোবাইল কিনি, আমরা হলাম ঘুড়ি আর মোবাইল কোম্পানি হলো নাটাই!
কবি : আচ্ছা আপনাদের গরীবের চরের নাম নাকি বদল হয়ে হল আলাওল পুর। আপনারা সবাই কাব্যপ্রেমিক নাকি, আলাওল কে ছিলেন জানেন?
রু: মা :অতো বুঝনের কাম নাই,আগে আমার কথা শুনেন। গরীবেরচর নামটা কেমন গরীব গরীব লাগে;এখানের সব লোক তো গরীব না। নামেও গরীব কামেও গরীব হইতে হইবো এমন তো কথা নাই। যেমন গরীবের পোলার নামও রাজা মিয়া বাদশা মিয়া হইতে পারে।
কবি : কিন্ত পাশের এলাকা কোদালপুর,তারাতো নাম বদলায় নাই।
রু: মা : দেখেন কোদাল হল চাষার হাতিয়ার, খুব দরকারি। ভাতের সাথে যেমন তরকারি।
তাছাড়া পয়সাও’লা লোকও  থাকে গরীবেরচরে। এ নামটা তাদের গায়ে লাগে, তাই এই নাম পরিবর্তন, ্আসলে সবাই নিজেরে বদলাতে চায়।
কবি : তাতে আপনাদের অবস্থার কোন বদল হল?
রু: মা :আমাগো অবস্তা হল পদ্মার হাতে, পদ্মার ভাঙ্গা-গড়ার হাতে আমাদের জীবন মরন। পদ্মার এককূল ভাঙ্গে আরেক কূলে চর জেগে উডে, আর গরীব মানুষগুলা পাখির মত উড়ে; উড়ে উড়ে নতুন চর আবাদ করে,বসতি গড়ে,আরেকটা জিনিস খেয়াল করেন,পদ্মার বুকে যত চর আছে সবই গরীবের চর,এর কোন বদল নাই,আমাগো ভাগ্যেরও কোন বদল নাই।

কবি: নদীতে কি মাছ মিলে ?
রু: মা: নদীর কথা কইতেছেন, মাঝে মাঝে কিছু ঝাটকা মিলে। মাছের গুষ্টি শেষ হইয়া আসতাছে, ভবিষ্যতে শুধু ভাঙ্গন আর চোবাবালি, দোয়া করেন খাস দিলে।

কবি: বেশ হতাশার কথা বললেন, তাছাড়া ঝাটকা ধরা তো আইনের চোখে আপরাধ।
রু: মা: আরে রাখেন ভাই আপনের নীতি কথা। সরকাররে পটেে ভাত, আর আমাগো পটেে হাত! তা হইবো ক্যা।আমরা বুঝি দশেরে প্রজা না!

Heck journey Banisanta Sex village

Banisntanta sex village is on the other side of Mongla port of Bangladesh. Take a short break away from the market at the police station of banisanta raw street walking again. Deliberately turning a little sway on the other side of the road, Clay-mud wanders the land there is a line of shopkeepers similar to the settlement. Street intersection, in turn, points to the shopkeeper and said, “that’s when the neighborhood.” but there is no choice but to see the small. Than walk alone the noon sun. Some have gone to the river through the canal again set free. The shaky bamboo bridge circus skills to cross, It was time to come down the river to river’s bank boulder is spread out. He is the midst of intense tide the boulder broke down the embankment waist. There are, however, laid boulders fresh smile. What gestures to convince, after the river broke some profit! Boulder neighborhood brick road or do not have the protection of sex village. As a result, they have gone to launder the half to over the chest.
Into the side of the road, a group of villagers who were playing cards is so lazy afternoon; there is no customer crowded. Poor sex worker laying drunk in the afternoon!
Amena begume (55) in banisanta brothel 30 years; He said, “at one time it was the euphoria banisanta. But new sits in deep poverty. People don’t want to come here. No reads, I have three children; I spend the day with their great pain.”
Rahima begume (35) who was sitting beside, when taking pictures, he is forbidden to take pictures of him. “My family doesn’t know I’m here.  They know that I do other work. Don’t take photos of my problem.” I asked, with the exception of photographs, many years here?” he said, I’m here for 15 years.
 Now the afternoon; but there are no customers, how can we live! Until last year, various agencies winter blankets, warm clothes and something would help. This year, there is no aid pie. Here is no road; we apply the banisanta union council. But we don’t get any help from the council.”
Banisanta sex areas work seven rural development agencies, HIV preventive health work with PSTC, Its official Mr. Hasanur Rahman ; he said that the average fortune 130 sex workers. If one goes to someone new comes in again. Among them, they work with HIV-AIDS. He said that transportation system of the area is very bad. Without boats cannot journey in the rainy season.  Poor families, there are about 40 children in the brothel areas get their education through a primary school. Some development agencies joint initiative FCS center has arranged where music, Drama, poetry, dances, writing and reading is done.

They also arranged lunch for the children. There is no way to know if their house is tidy in the sex area. Bring the children of tomorrow; new dreams that arouse hope the end of heck journey.